Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
এতিম খানা
label.image.title
প্রতিষ্ঠানের ধরণ
এতিমখানা
প্রতিষ্ঠান প্রধানের নাম
-------
পদবি
------------
মোবাইল
-----------------------------------
ঠিকানা
যোগাযোগের জন্য সি এন জি আছে।
ইতিহাস

ঘনিয়া এতিম খানাটি ৫নং গুপ্টী পূর্ব ইউনিয়নের ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর জেলাধীন।

 

ঘনিয়া সাইদিয়া এতিমখানা

 

এতিমখানা  পিতৃ-মাতৃহীন শিশু এবং সন্তান পালনে আর্থিক সঙ্গতিহীন পিতামাতার সন্তানদের প্রতিপালনের জন্য পরিচালিত আবাসিক প্রতিষ্ঠান। দেশের বেশিরভাগ এতিমখানা যাকাত বা অন্যান্য ধর্মীয় দানের টাকায় চলে। এতিম শব্দের আভিধানিক অর্থ একাকী বা নিঃসঙ্গ হয়ে যাওয়া, অবজ্ঞা বা অযত্ন প্রদর্শন করা। যে বালক বা বালিকা প্রাপ্তবয়স্ক হবার পূর্বে পিতৃহারা হয়ে পিতৃস্নেহ বঞ্চিত হয়, পারিভাষিক অর্থে তাকে এতিম বলা হয়। বাংলায় এতিমের প্রতিশব্দ হলো অনাথ। ইসলামি সংস্কৃতিতে মাতৃহারা শিশু ও বালকবালিকাকে বলা হয় ‘আজিয্যু’। এতিম অবস্থা সাধারণত বয়ঃপ্রাপ্তির পর শেষ হয়ে যায়। ইসলামে এতিমদের প্রতি বিশেষ যত্নবান হওয়ার নির্দেশ রয়েছে। ইসলামের প্রাথমিকযুগে গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক সমস্যার অন্যতম ছিল এতিম শিশুদের প্রতিপালন, যারা অতি কম বয়সে পিতৃহারা হওয়ার কারণে পিতৃস্নেহ বঞ্চিত হয়েছিল।আবহমান কাল থেকে বঙ্গদেশে এতিম শিশুদের আশ্রয়দান ও প্রতিপালনের লক্ষ্যে ব্যক্তি উদ্যোগ ও সমষ্টিক পরিচালনায় গড়ে উঠেছে বহুসংখ্যক এতিমখানা। যাকাতের অর্থ এবং ব্যক্তিবিশেষের দানে পরিচালিত হয়ে আসছে এসব প্রতিষ্ঠান। ব্রিটিশ শাসনামল থেকেই এতিমখানা ও অনাথ আশ্রমে সরকারি অর্থমঞ্জুরী দানের বিধান চালু করা হয়। আমাদের দেশে বর্তমানে দু’ধরণের এতিমখানা চালু রয়েছে, কোনো মাদ্রাসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ‘লিল্লাহ বোর্ডিং’ নামীয় এতিমখানা এবং স্বতন্ত্র এতিমখানা যেখানে আশ্রয় প্রতিপালনসহ এতিম শিশুদের শিক্ষাদানের ব্যবস্থাও চালু রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে সরকারি শিশুসদন নামে সরকার পরিচালিত এতিমখানা।